এবার ‘দেশনায়ক সুভাষ জাগরণ মঞ্চ” পরিকল্পনা নিয়েছিল যে, দেশের সকল শ্রেণির মানুষের কাছে নেতাজির ইতিহাস তুলে ধরে সকলের মধ্যে নেতাজি প্রেমকে আরও প্রকোট করে তোলার। তারা দাবি করেন যে, ১৯৪৫ সালে যে প্লেন দুর্ঘটনায় নেতাজির মৃত্যুর দাবি করা হয় সেটা আসলে পুরোটাই সাজানো ঘটনা। সেইরকম কোনো ঘটনাই ঘটেনি, তখন নেতাজি বেঁচে ছিলেন। তারা আরও দাবি করেন যে, নেতাজির আপ্রান লড়াই করার জন্যই ভারতবর্ষতে স্বাধীনতা এসেছে।‘দেশনায়ক সুভাষ জাগরণ মঞ্চ’ এবার সোচ্চার হয়েছেন এই দাবি নিয়ে যে, নেতাজির অন্তর্ধানের যে ৭৭ টি ফাইল এখনও খোলা হয় নি সেই গুলি যেন অতিশীঘ্রয় খোলা হয়। তারা ১৮ অগাস্ট পথে নেমেছিলেন কারন সেই দিনই ১৯৪৫ সালে বিমান দুর্ঘটনাটি ঘটে। নেতাজির মতো সাধারন মানুষ কেও জাতীয়তাবাদী মনস্ক করে তোলার লক্ষ্যে তারা এবার সারা রাজ্যব্যাপী পথে নামবেন। Ebela অনুযায়ী !
নেতাজি তার নিজের হাতে তৈরী করা আজাদ হিন্দ ফৌজ কে সাথে নিয়ে লড়াই করে আমাদের দেশে প্রথম স্বাধীন সরকার গঠন করেছিলেন। নেতাজির তৈরী সেই আজাদ হিন্দ ফৌজ এখন আর নেই। কিন্তু রয়ে গিয়েছে তাঁর সেই আদর্শ, যেটা এখন ভারতবর্ষের বুকে উজ্জ্বলিত হয়ে রয়েছে। আর নেতাজির সেই আদর্শকে সারা দেশের মানুষের কাছে ছড়িয়ে দিতেই বদ্ধপরিকর হয়ে উঠেছেন “দেশনায়ক সুভাষ জাগরণ মঞ্চ”।
কুণাল বসু যিনি প্রতিষ্ঠানের সম্পাদক তিনি বলেন যে, ফাইল প্রকাশ করতে দেরি করছে কেন্দ্র সরকার। তাই এবার তারাই উদ্যোগ নিয়েছেন তারা সারা রাজ্য, দেশ ভ্রমন করবেন। দেশের প্রতিটি গ্রামে গ্রামে যাবেন। বিভিন্ন স্কুলকলেজ ঘুরে ঘুরে তারা মানুষকে নেতাজির কথা বলবেন। বলবেন নেতাজির সংগ্রামের কথা। দেশের জন্য নেতাজি কি কি করেছিলেন সেই সব নানান অজানা তথ্য তারা জানাবেন দেশের সাধারণ মানুষজনকে। দেশের সমস্ত রাজনৈতিক দলকে তিনি এই বিষয় নিয়ে তাদের পাশে থাকার অনুরোধ জানিয়েছেন।
শুধু এখানেই থেমে যান নি, কুণাল বসু আরও জানিয়েছেন, নেতাজী বেঁচেছিলেন তার প্রমান মিলেছে এখন অব্দি যেসমস্ত ফাইল প্রকাশ করা হয়েছে তার মধ্য দিয়ে। তিনি তৎকালীন কংগ্রেস দলের উপর ক্ষোভ প্রকাশ করে বলেছেন যে শুধুমাত্র নিজেদের স্বার্থের উদ্দেশ্যে নেতাজির মত একজন দেশপ্রেমীকের বিরুদ্ধে চক্রান্ত করেছিল গান্ধী-নেহরু জুটি। এবং সবশেষে তিনি এটাই বলেন যে, একদিন সত্য সবার সামনে ঠিক উদঘাটিত হবে।
#অগ্নিপুত্র
Ebela
নেতাজি তার নিজের হাতে তৈরী করা আজাদ হিন্দ ফৌজ কে সাথে নিয়ে লড়াই করে আমাদের দেশে প্রথম স্বাধীন সরকার গঠন করেছিলেন। নেতাজির তৈরী সেই আজাদ হিন্দ ফৌজ এখন আর নেই। কিন্তু রয়ে গিয়েছে তাঁর সেই আদর্শ, যেটা এখন ভারতবর্ষের বুকে উজ্জ্বলিত হয়ে রয়েছে। আর নেতাজির সেই আদর্শকে সারা দেশের মানুষের কাছে ছড়িয়ে দিতেই বদ্ধপরিকর হয়ে উঠেছেন “দেশনায়ক সুভাষ জাগরণ মঞ্চ”।
কুণাল বসু যিনি প্রতিষ্ঠানের সম্পাদক তিনি বলেন যে, ফাইল প্রকাশ করতে দেরি করছে কেন্দ্র সরকার। তাই এবার তারাই উদ্যোগ নিয়েছেন তারা সারা রাজ্য, দেশ ভ্রমন করবেন। দেশের প্রতিটি গ্রামে গ্রামে যাবেন। বিভিন্ন স্কুলকলেজ ঘুরে ঘুরে তারা মানুষকে নেতাজির কথা বলবেন। বলবেন নেতাজির সংগ্রামের কথা। দেশের জন্য নেতাজি কি কি করেছিলেন সেই সব নানান অজানা তথ্য তারা জানাবেন দেশের সাধারণ মানুষজনকে। দেশের সমস্ত রাজনৈতিক দলকে তিনি এই বিষয় নিয়ে তাদের পাশে থাকার অনুরোধ জানিয়েছেন।
শুধু এখানেই থেমে যান নি, কুণাল বসু আরও জানিয়েছেন, নেতাজী বেঁচেছিলেন তার প্রমান মিলেছে এখন অব্দি যেসমস্ত ফাইল প্রকাশ করা হয়েছে তার মধ্য দিয়ে। তিনি তৎকালীন কংগ্রেস দলের উপর ক্ষোভ প্রকাশ করে বলেছেন যে শুধুমাত্র নিজেদের স্বার্থের উদ্দেশ্যে নেতাজির মত একজন দেশপ্রেমীকের বিরুদ্ধে চক্রান্ত করেছিল গান্ধী-নেহরু জুটি। এবং সবশেষে তিনি এটাই বলেন যে, একদিন সত্য সবার সামনে ঠিক উদঘাটিত হবে।
#অগ্নিপুত্র
Ebela