বর্তমানে কিছু রাজনৈতিক ব্যাক্তিত্ব শুধু মাত্র নিজের স্বার্থের জন্য রাষ্ট্রগান ও রাষ্ট্রগীতের বিরোধিতা শুরু করেছেন।কিছু মানুষ রাজনৈতিক স্বার্থের জন্য এতটাই নিচে নেমেগেছে যে ,'দেশ সবার আগে' এই পরিভাষা ভুলে গেছে।তথাকথিত সেকুলার নামক মানুষজন ধর্মনিরপেক্ষতার দোহাই দিয়ে 'বন্দেমাতরম' ও 'জনগণমন' নিয়ে বিতর্ক শুরু করছেন।কিছুমাস আগে সুপ্রিম কোর্ট জানিয়েছিল সিনেমা হলে জাতীয় সংগীত চলাকালীন দাঁড়ানো উচিত।কিন্তু কিছু লোক এর বিরোধিতা শুরু করেন,যার জন্য চাপে পড়ে সুপ্রিম কোর্টকে সিদ্ধান্তও পাল্টাতে হয়।এমনকি স্কুলে বহুকাল থেকে হয়ে আসা পার্থনা কে হিন্দু ধর্মের প্রচার বলে 'জনগণমন' ও 'বন্দেমাতারম' এর বিরোধিতা শুরু করে।
অন্য দিকে এই ভিডিওতে দেখুন মুসলিম ধর্ম গুরু কিভাবে জাতীয় সংগীতের সুন্দরভাবে ব্যাখ্যা করেন । তিনি বলেন কেন আমাদের 'জনগণমন' সংগীতের সন্মান করা উচিত এবং কখনো এই সংগীত গাওয়া থেকে বিরত থাকা উচিত নয়।এটা শোনার পর সেই মানুষগুলির লজ্জা হওয়া উচিত যারা ধর্মনিরপেক্ষতার দোহাই দিয়ে জাতীয় সংগীতের বিরোধিতা করেন।তারা ধর্মের নামে জাতীয় সংগীতের বিরোধিতা করতে গিয়ে ভুলে যান,'দেশ সর্বোপরি'।তাদের এই মুসলিম ধর্মগুরুর কাছে থেকে কিছু শেখা উচিত।
অন্য দিকে এই ভিডিওতে দেখুন মুসলিম ধর্ম গুরু কিভাবে জাতীয় সংগীতের সুন্দরভাবে ব্যাখ্যা করেন । তিনি বলেন কেন আমাদের 'জনগণমন' সংগীতের সন্মান করা উচিত এবং কখনো এই সংগীত গাওয়া থেকে বিরত থাকা উচিত নয়।এটা শোনার পর সেই মানুষগুলির লজ্জা হওয়া উচিত যারা ধর্মনিরপেক্ষতার দোহাই দিয়ে জাতীয় সংগীতের বিরোধিতা করেন।তারা ধর্মের নামে জাতীয় সংগীতের বিরোধিতা করতে গিয়ে ভুলে যান,'দেশ সর্বোপরি'।তাদের এই মুসলিম ধর্মগুরুর কাছে থেকে কিছু শেখা উচিত।
Source