বিতর্কিত ইসলামিক ধর্ম প্রচারক জাকির নায়েক এর বাণী শুনে তাঁর শাগরেদরা মুম্বাইয়ের একটি মন্দিরের প্রসাদে বিষ মেশানোর পরিকল্পনা করছিল। ওই জঙ্গিদের উদ্দেশ্যে ছিল, মন্দিরে আসা হিন্দুদের গণহত্যা করা মুম্বাইয়ের একটি আদালতে দাখিল চার্জশিট অনুযায়ী, মুম্বাইয়ের মুম্বেশ্বর মন্দিরে নরসংহারের প্ল্যান করা জঙ্গি জাকির নায়েকের অনুগামী। ওই জঙ্গিকে গ্রেফতার করেছে পুলিশ। ওই জঙ্গি ISIS এর মতাদর্শে চলা জঙ্গি সংগঠন ‘উম্মত-এ-মোহম্মদিয়া” এর সদস্য।
ওই জঙ্গি যেদিন এই পরিকল্পনা বাস্তবায়িত করতে চাইছিল, সেদিন মন্দিরে ৪০ হাজার হিন্দুকে প্রসাদ বিতরণ করা হত। ওই জঙ্গির পরিকল্পনা ছিল যে, প্রসাদে বিষ মিশিয়ে ৪০ হাজার হিন্দুকে মৃত্যুর মুখে ঠেলে দেওয়া। মুম্বাই এটিএস এই মামলায় চার্জশিট দাখিল করে সমস্ত জঙ্গিদের পরিচয় বের করেছে। ওই জঙ্গিদের মধ্যে ১ জন নাবালিক জঙ্গিও আছে।
রিপোর্ট অনুযায়ী, মহারাষ্ট্র এটিএস এর এক বরিষ্ঠ আধিকারিক জানিয়েছেন যে, ওই জঙ্গিরা মুম্ব্রা-র ৪০০ বছর পুরনো শ্রী মুম্ব্রেশ্বর মন্দিরের প্রসাদে বিষ মিশিয়ে ভক্তদের গণহত্যা করার ছক কষছিল। এটিএস অভিযুক্তের সোশ্যাল মিডিয়া প্রোফাইলে জাকির নায়েকের অনেক বাণী এবং ভিডিও পেয়েছে। 24 ghanta live এই জঙ্গি সংগঠনের কয়েকজন সদস্য তাঁদের গুরু জাকির নায়েকের সাথে যোগাযোগেও আছে বলে জানা যায়।
গ্রেফতারির আগে এই দলের সদস্য জামান, সলমান, বারিস আর ফাহাদ হাইড্রোজেন প্যরাক্স্যাইড এক্সপার্টের সাহায্যে বিস্ফোটক বানিয়েছিল বলে জানা যায়। দলের প্রধান আবু হমজা এবং অনান্য সদস্যেরা এই বোমের ট্রায়াল ও করেছিলে। এবং মন্দির পরিসরের সমস্ত রকম খুঁটিনাটি তথ্য যোগার করেছিল।
চার্জশিটে বলা হয়েছে যে, গ্রেফতার হওয়া জঙ্গিরা মন্দিরের প্রসাদে বিষ মেশানোর পরিকল্পনা করছিল। এরা বোমা আর বিষ বানানোর জন্য প্রশিক্ষণ নিয়েছিল। এছাড়াও মহারাষ্ট্রের থানে জেলার মুম্ব্রা বাইপাসের পাশে একটি পাহাড়ে সেই বোমা পরীক্ষা করেছিল। মহারাষ্ট্র এটিএস ‘উম্মত-এ-মোহম্মদিয়া” এর দশ সদস্যকে এই বছরের জানুয়ারি মাসে মুম্ব্রা আর ঔরঙ্গাবাদ থেকে গ্রেফতার করেছিল। তাঁরা জঙ্গি সংগঠন আইএস এর সাথে যুক্ত বলে জানা যায়। তাঁদের গ্রেফতার করে ৪০ হাজার হিন্দুর গণহত্যাকে ঠেকাতে সক্ষম হয়েছে মহারাষ্ট্র এটিএস।
চার্জশিট অনুযায়ী, গ্রেফতার করা জঙ্গিদের মধ্যে যুক্ত তালহা প্যাট্রিক প্রসাদে বিষ মেশানোর চেষ্টা করেছিল। এটিএস আবু হমজা কে এই সংগঠনের প্রধান হিসেবে চিহ্নিত করেছে।
ওই জঙ্গি যেদিন এই পরিকল্পনা বাস্তবায়িত করতে চাইছিল, সেদিন মন্দিরে ৪০ হাজার হিন্দুকে প্রসাদ বিতরণ করা হত। ওই জঙ্গির পরিকল্পনা ছিল যে, প্রসাদে বিষ মিশিয়ে ৪০ হাজার হিন্দুকে মৃত্যুর মুখে ঠেলে দেওয়া। মুম্বাই এটিএস এই মামলায় চার্জশিট দাখিল করে সমস্ত জঙ্গিদের পরিচয় বের করেছে। ওই জঙ্গিদের মধ্যে ১ জন নাবালিক জঙ্গিও আছে।
রিপোর্ট অনুযায়ী, মহারাষ্ট্র এটিএস এর এক বরিষ্ঠ আধিকারিক জানিয়েছেন যে, ওই জঙ্গিরা মুম্ব্রা-র ৪০০ বছর পুরনো শ্রী মুম্ব্রেশ্বর মন্দিরের প্রসাদে বিষ মিশিয়ে ভক্তদের গণহত্যা করার ছক কষছিল। এটিএস অভিযুক্তের সোশ্যাল মিডিয়া প্রোফাইলে জাকির নায়েকের অনেক বাণী এবং ভিডিও পেয়েছে। 24 ghanta live এই জঙ্গি সংগঠনের কয়েকজন সদস্য তাঁদের গুরু জাকির নায়েকের সাথে যোগাযোগেও আছে বলে জানা যায়।
গ্রেফতারির আগে এই দলের সদস্য জামান, সলমান, বারিস আর ফাহাদ হাইড্রোজেন প্যরাক্স্যাইড এক্সপার্টের সাহায্যে বিস্ফোটক বানিয়েছিল বলে জানা যায়। দলের প্রধান আবু হমজা এবং অনান্য সদস্যেরা এই বোমের ট্রায়াল ও করেছিলে। এবং মন্দির পরিসরের সমস্ত রকম খুঁটিনাটি তথ্য যোগার করেছিল।
চার্জশিটে বলা হয়েছে যে, গ্রেফতার হওয়া জঙ্গিরা মন্দিরের প্রসাদে বিষ মেশানোর পরিকল্পনা করছিল। এরা বোমা আর বিষ বানানোর জন্য প্রশিক্ষণ নিয়েছিল। এছাড়াও মহারাষ্ট্রের থানে জেলার মুম্ব্রা বাইপাসের পাশে একটি পাহাড়ে সেই বোমা পরীক্ষা করেছিল। মহারাষ্ট্র এটিএস ‘উম্মত-এ-মোহম্মদিয়া” এর দশ সদস্যকে এই বছরের জানুয়ারি মাসে মুম্ব্রা আর ঔরঙ্গাবাদ থেকে গ্রেফতার করেছিল। তাঁরা জঙ্গি সংগঠন আইএস এর সাথে যুক্ত বলে জানা যায়। তাঁদের গ্রেফতার করে ৪০ হাজার হিন্দুর গণহত্যাকে ঠেকাতে সক্ষম হয়েছে মহারাষ্ট্র এটিএস।
চার্জশিট অনুযায়ী, গ্রেফতার করা জঙ্গিদের মধ্যে যুক্ত তালহা প্যাট্রিক প্রসাদে বিষ মেশানোর চেষ্টা করেছিল। এটিএস আবু হমজা কে এই সংগঠনের প্রধান হিসেবে চিহ্নিত করেছে।