গতকাল ২২ জুলাই মহাকাশ ইতিহাসে স্বর্ণাক্ষরে লেখা থাকবে ভারত তথা ভারতীয় মহাকাশ গবেষণা কেন্দ্র ISRO-এর নাম। গতকাল ভারতীয় বিজ্ঞানীরা এমন অদম্য সাহস দেখিয়েছে, যেটা বিশ্বের কোন বিজ্ঞনীই দেখাতে পারেনি এখনো। গতকাল সতীশ ধবন স্পেস সেন্টার থেকে চন্দ্রযান-২ এর সফল উৎক্ষেপণ করেছে ISRO এর বিজ্ঞানীরা। ঠিক ৪৮ দিন পর ISRO এর এই চন্দ্রযান চাঁদের দক্ষিণ মেরুতে অবতরণ করবে। আর চাঁদের এই দক্ষিণ মেরুতে পৃথিবীর কোন দেশই নামার সাহস দেখাতে পারেনি।
চন্দ্রযান-২ এর লঞ্চিং শ্রীহরিকোটা এর সতীশ ধবন মহাকাশ গবেষণা কেন্দ্র থেকে করা হয়েছে। ৪৮ দিন পর চন্দ্রযান-২ চাঁদে অবতরণ করবে। এই মিশনে ভারত ওই চার দেশের সাথে তালিকায় নাম তুলে দিলো, যারা এর আগে চাঁদে সফট ল্যান্ডিং করেছিল। সফট ল্যান্ডিং করা একদমই সহজ নয়, এর আগে আমেরিকা, রাশিয়া, আর চীন এই কাজ করে দেখিয়েছিল।
চন্দ্রযান-২ ৪৮ দিন পর চাঁদের দক্ষিণ মেরুতে অবতরণ করবে। এর আগে কোন দেশই চাঁদের দক্ষিণ মেরুতে অবতরণ করেছিল না। চাঁদের দক্ষিণ মেরুতে চন্দ্রযান-২ সফল ভাবে অবতরণ করার পর ভারত এই খেতাব অর্জন করা প্রথম দেশ হয়ে যাবে। চাঁদের দক্ষিণ মেরুতে অন্ধকার অনেক বেশি। সেখানে সূর্যের আলো পৌঁছায় না। সংবাদ প্রতিদিন আর এই কারণেই কোন দেশ এখনো সেখানে অবতরণ করার সাহস দেখায় নি।
গতকাল ইসরো-র এই ঐতিহাসিক কাজের পর গোটা দেশ ইসরো-র বিজ্ঞানীদের শুভেচ্ছা জানিয়েছে। আরেকদিকে ভারতের প্রাক্তন শাসক দল কংগ্রেসের একটি ট্যুইটের পরেই চারিদিকে সমালোচনার ঝড় ওঠে। কংগ্রেসের তরফ থেকে ট্যুইট করে বলা হয়েছে যে, ‘দেশের প্রথম ভিসিওনারি প্রধানমন্ত্রী জওহর লাল নেহেরুকে স্মরণ করার এটাই সঠিক সময়। কারণ উনিই ১৯৬২ সালে প্রথম INCOSPAR মহাকাশ গবেষণাকে আর্থিক সাহায্য করেছিলেন বলেই, আজ দেশবাসী এরকম দিন দেখতে পারছে। এবং অবশ্যই ২০০৮ সালে মনমোহন সিং চন্দ্রযান-২ এর অনুমোদন দিয়েছে বলেই, আজ এটা সম্ভব হয়েছে।”
কংগ্রেসের এই ট্যুইটের পরেই বিজেপি পালটা আক্রমণ করতে পিছপা হয়নি। বিজেপির মুখপাত্র সম্বিত পাত্র কংগ্রেসের ট্যুইটের জবাবে বলেন, ‘এটা গোটা দেশের জন্য গর্বের সময়। এখানে রাজনীতি না করাই ভালো। দেশের মহান বিজ্ঞানীদের জন্যই এটা করা সম্ভব হয়েছে।” সম্বিত পাত্র কংগ্রেসকে আক্রমণ করে বলেন, ‘আপনাদের কাছে ভবিষ্যতের নেতৃত্ব নেই বলেই, সাময়িকভাবে বেঁচে থাকার জন্য ইতিহাস খনন করছেন।”
চন্দ্রযান-২ এর লঞ্চিং শ্রীহরিকোটা এর সতীশ ধবন মহাকাশ গবেষণা কেন্দ্র থেকে করা হয়েছে। ৪৮ দিন পর চন্দ্রযান-২ চাঁদে অবতরণ করবে। এই মিশনে ভারত ওই চার দেশের সাথে তালিকায় নাম তুলে দিলো, যারা এর আগে চাঁদে সফট ল্যান্ডিং করেছিল। সফট ল্যান্ডিং করা একদমই সহজ নয়, এর আগে আমেরিকা, রাশিয়া, আর চীন এই কাজ করে দেখিয়েছিল।
চন্দ্রযান-২ ৪৮ দিন পর চাঁদের দক্ষিণ মেরুতে অবতরণ করবে। এর আগে কোন দেশই চাঁদের দক্ষিণ মেরুতে অবতরণ করেছিল না। চাঁদের দক্ষিণ মেরুতে চন্দ্রযান-২ সফল ভাবে অবতরণ করার পর ভারত এই খেতাব অর্জন করা প্রথম দেশ হয়ে যাবে। চাঁদের দক্ষিণ মেরুতে অন্ধকার অনেক বেশি। সেখানে সূর্যের আলো পৌঁছায় না। সংবাদ প্রতিদিন আর এই কারণেই কোন দেশ এখনো সেখানে অবতরণ করার সাহস দেখায় নি।
গতকাল ইসরো-র এই ঐতিহাসিক কাজের পর গোটা দেশ ইসরো-র বিজ্ঞানীদের শুভেচ্ছা জানিয়েছে। আরেকদিকে ভারতের প্রাক্তন শাসক দল কংগ্রেসের একটি ট্যুইটের পরেই চারিদিকে সমালোচনার ঝড় ওঠে। কংগ্রেসের তরফ থেকে ট্যুইট করে বলা হয়েছে যে, ‘দেশের প্রথম ভিসিওনারি প্রধানমন্ত্রী জওহর লাল নেহেরুকে স্মরণ করার এটাই সঠিক সময়। কারণ উনিই ১৯৬২ সালে প্রথম INCOSPAR মহাকাশ গবেষণাকে আর্থিক সাহায্য করেছিলেন বলেই, আজ দেশবাসী এরকম দিন দেখতে পারছে। এবং অবশ্যই ২০০৮ সালে মনমোহন সিং চন্দ্রযান-২ এর অনুমোদন দিয়েছে বলেই, আজ এটা সম্ভব হয়েছে।”
This is a good time to remember the visionary move of India's first PM Pandit Jawaharlal Nehru to fund space research through INCOSPAR in1962 which later became ISRO. And also Dr. Manmohan Singh for sanctioning the #Chandrayan2 project in 2008. pic.twitter.com/2Tje349pa0— Congress (@INCIndia) July 22, 2019
কংগ্রেসের এই ট্যুইটের পরেই বিজেপি পালটা আক্রমণ করতে পিছপা হয়নি। বিজেপির মুখপাত্র সম্বিত পাত্র কংগ্রেসের ট্যুইটের জবাবে বলেন, ‘এটা গোটা দেশের জন্য গর্বের সময়। এখানে রাজনীতি না করাই ভালো। দেশের মহান বিজ্ঞানীদের জন্যই এটা করা সম্ভব হয়েছে।” সম্বিত পাত্র কংগ্রেসকে আক্রমণ করে বলেন, ‘আপনাদের কাছে ভবিষ্যতের নেতৃত্ব নেই বলেই, সাময়িকভাবে বেঁচে থাকার জন্য ইতিহাস খনন করছেন।”