তৃণমূল কংগ্রেসের সাংসদ তথা রাজ্যের মুখ্যমন্ত্রী মমতা ব্যানার্জীর ভাইপো অভিষেক ব্যানার্জী বৃহস্পতিবার দিল্লী হাইকোর্টে পেশ হননি। ওনার আইনজীবী জানান, সংসদ অধিবেশন চলার জন্য উনি আদালতে হাজিরা দিতে পারেন নি, তাই ওনার সুবিধার্থে আরেকটি তারিখ দেওয়া হোক।
দিল্লীর Rouse Avenue আদালত এবার আগামী ১৩ই আগস্ট সাংসদ অভিষেক ব্যানার্জীকে হাজিরা দেওয়ার নির্দেশ দিয়েছে। অভিষেক ব্যানার্জীকে ২০১৪ এর লোকসভা নির্বাচনে দাখিল মনোনয়ন পত্রে ভুল তথ্য দেওয়ার জন্য সমন পাঠানো হয়েছিল।
প্রসঙ্গত, অভিষেক ব্যানার্জীর বিরুদ্ধে ২০১৪ এর লোকসভা নির্বাচনে ভুল তথ্য দেওয়ার জন্য অভিযোগ দায়ের করা হয়েছিল। ২৪ ঘন্টা খবর আদালত অভিযোগকে গম্ভীর ভাবে নিয়ে ২৫ জুলাই ( আজ বৃহস্পতিবার) ওনাকে আদালতে হাজির থাকার নির্দেশ জারি করেছিল। আইনজীবী নীরজ এর তরফ থেকে দায়ের করা অভিযোগের পর আদালত এই নির্দেশ জারি করেছিল।
অভিযোগে বলা হয়েছিল যে, অভিষেক ব্যানার্জী নিজের মনোনয়ন পত্রের সাথে যেই শপথ পত্র দিয়েছিলেন, সেখানে এমবিএ পর্যন্ত পড়াশুনা করার কথা বলা হয়েছিল। কিন্তু অভিযোগ অনুসারে, অভিষেক ব্যানার্জীর এই দাবি সম্পূর্ণ মিথ্যে। আর ওনার ডিগ্রিও নকল। অভিযোগে বলা হয়েছে যে, জনতার সাথে ছলনা করার জন্য অভিষেক ব্যানার্জী নিজেকে উচ্চ শিক্ষিত প্রমাণ করেছেন।
অভিযোগে এও বলা হয়েছে যে, এই ভুয়ো ডিগ্রি মানুষের মধ্যে প্রভাব ফেলার জন্য দাখিল করা হয়েছিল। আদালত এই অভিযোগকে গুরুত্ব দিয়ে অভিষেক ব্যানার্জীর বিরুদ্ধে সমন জারি করেছিল। আদালত জানায়, অভিযোগ শোনার জন্য আদালতের কাছে পর্যাপ্ত প্রমাণ আছে।
দিল্লীর Rouse Avenue আদালত এবার আগামী ১৩ই আগস্ট সাংসদ অভিষেক ব্যানার্জীকে হাজিরা দেওয়ার নির্দেশ দিয়েছে। অভিষেক ব্যানার্জীকে ২০১৪ এর লোকসভা নির্বাচনে দাখিল মনোনয়ন পত্রে ভুল তথ্য দেওয়ার জন্য সমন পাঠানো হয়েছিল।
প্রসঙ্গত, অভিষেক ব্যানার্জীর বিরুদ্ধে ২০১৪ এর লোকসভা নির্বাচনে ভুল তথ্য দেওয়ার জন্য অভিযোগ দায়ের করা হয়েছিল। ২৪ ঘন্টা খবর আদালত অভিযোগকে গম্ভীর ভাবে নিয়ে ২৫ জুলাই ( আজ বৃহস্পতিবার) ওনাকে আদালতে হাজির থাকার নির্দেশ জারি করেছিল। আইনজীবী নীরজ এর তরফ থেকে দায়ের করা অভিযোগের পর আদালত এই নির্দেশ জারি করেছিল।
অভিযোগে বলা হয়েছিল যে, অভিষেক ব্যানার্জী নিজের মনোনয়ন পত্রের সাথে যেই শপথ পত্র দিয়েছিলেন, সেখানে এমবিএ পর্যন্ত পড়াশুনা করার কথা বলা হয়েছিল। কিন্তু অভিযোগ অনুসারে, অভিষেক ব্যানার্জীর এই দাবি সম্পূর্ণ মিথ্যে। আর ওনার ডিগ্রিও নকল। অভিযোগে বলা হয়েছে যে, জনতার সাথে ছলনা করার জন্য অভিষেক ব্যানার্জী নিজেকে উচ্চ শিক্ষিত প্রমাণ করেছেন।
অভিযোগে এও বলা হয়েছে যে, এই ভুয়ো ডিগ্রি মানুষের মধ্যে প্রভাব ফেলার জন্য দাখিল করা হয়েছিল। আদালত এই অভিযোগকে গুরুত্ব দিয়ে অভিষেক ব্যানার্জীর বিরুদ্ধে সমন জারি করেছিল। আদালত জানায়, অভিযোগ শোনার জন্য আদালতের কাছে পর্যাপ্ত প্রমাণ আছে।