মহান ভারতের সংস্কৃতি এতটাই প্রভাবশালী যে, একবার কেউ এটাকে আত্মসাৎ করলে সে আর দূরে যেতে পারবে না। আমেরিকার সেথ ডি হেঙ্গিকরণ ভারত ভ্রমনে এসেছিলেন। উনি ভারতের আবহাওয়া, ধর্ম, সংস্কৃতি, আচার-ব্যাবহার দ্বারা এমন প্রভাবিত হয়েছেন যে এখানেই থেকে গেলেন। আমেরিকার ইডিয়ানার বাসিন্দা সেথ ডি হেঙ্গিকরণ বুধবার দিন রাজস্থানের জয়পুরে ভারতীয় নাগরিকত্ব প্রদান করা হয়েছে। পেশায় CA ডি হেঙ্গিকরণ জানান, তিনি আমেরিকায় নামি কোম্পানিতে কাজ করতেন। সেখানে লক্ষাধিক টাকার আয় করতেন।
আমেরিকায় উনি ভারতের হিন্দু ধর্ম সম্পর্কে অনেক শুনেছিলেন। সেই কারণে ৩ সপ্তাহের জন্য ভারত ভ্রমণে এসেছিলেন। today horoscope in bengali ১৭ বছর আগে ২০০২ সালে উনি হিন্দু ধর্মকে কাছে থেকে দেখার জন্য, জানার জন্য এসেছিলেন। কিন্তু হিন্দু সমাজ দ্বারা এতটাই প্রভাবিত হয়ে জন্যে আর ফিরে যাননি।
ভারতে এসে প্রথমদিকে উনি তামিলনাড়ুতে থাকতেন এবং এখন জয়পুরে বাস করেন। ভারতের সমাজ, সংস্কৃতি দেখে সেথ ডি হেঙ্গিকরণ অবাক হন। জানিয়ে দি, আমেরিকা ও ভারতের কালচারে বহু পার্থক্য রয়েছে।
উদাহরণ স্বরূপ আমেরিকার বেশিরভাগ ছেলে মেয়েরা তাদের পিতাকে নাম ধরে ডাকে তথা মিস্টার ডেভিড, মিস্টার এন্ডারসন ইত্যাদি। কারণ আমেরিকা সমাজ খুবই নোংরা, সেখানে এক জন পুরুষ তার পুরো জীবনে বহু মহিলার সাথে এবং এক জন মহিলা তার পুরো জীবনে বহু পুরুষের সাথে জীবন কাটায়। এই কারণে তাদের বাচ্চারা মা বাবার আসল ভালোবাসা থেকে বঞ্চিত হয়। অন্যদিকে ভারতের হিন্দু কালচারে একটা বিয়ের অর্থাৎ ৭ জীবনের বন্ধন, সেই সূত্রে ছেলে মেয়েরাও মাতা পিতাকে এক আলাদা নজরে দেখে। ভারতের হিন্দু সংস্কৃতিকে দেখে হেঙ্গিকরণ এতটাই প্রভাবিত হন যে তিনি যোগ, সাধনা ইত্যাদি শিখতে শুরু করেছিলেন। একই সাথে উনি ব্রহ্মচারী হয়ে যান। ভারতে সারা জীবন কাটানোর জন্য উনি ভারতের নাগরিকত্ব এর আবেদন করেছিলেন। এখন উনি নাগরিকত্ব পত্র পেয়ে গেছেন এবং ভারতের নাগরিক পরিণত হয়েছেন।
]
আমেরিকায় উনি ভারতের হিন্দু ধর্ম সম্পর্কে অনেক শুনেছিলেন। সেই কারণে ৩ সপ্তাহের জন্য ভারত ভ্রমণে এসেছিলেন। today horoscope in bengali ১৭ বছর আগে ২০০২ সালে উনি হিন্দু ধর্মকে কাছে থেকে দেখার জন্য, জানার জন্য এসেছিলেন। কিন্তু হিন্দু সমাজ দ্বারা এতটাই প্রভাবিত হয়ে জন্যে আর ফিরে যাননি।
ভারতে এসে প্রথমদিকে উনি তামিলনাড়ুতে থাকতেন এবং এখন জয়পুরে বাস করেন। ভারতের সমাজ, সংস্কৃতি দেখে সেথ ডি হেঙ্গিকরণ অবাক হন। জানিয়ে দি, আমেরিকা ও ভারতের কালচারে বহু পার্থক্য রয়েছে।
উদাহরণ স্বরূপ আমেরিকার বেশিরভাগ ছেলে মেয়েরা তাদের পিতাকে নাম ধরে ডাকে তথা মিস্টার ডেভিড, মিস্টার এন্ডারসন ইত্যাদি। কারণ আমেরিকা সমাজ খুবই নোংরা, সেখানে এক জন পুরুষ তার পুরো জীবনে বহু মহিলার সাথে এবং এক জন মহিলা তার পুরো জীবনে বহু পুরুষের সাথে জীবন কাটায়। এই কারণে তাদের বাচ্চারা মা বাবার আসল ভালোবাসা থেকে বঞ্চিত হয়। অন্যদিকে ভারতের হিন্দু কালচারে একটা বিয়ের অর্থাৎ ৭ জীবনের বন্ধন, সেই সূত্রে ছেলে মেয়েরাও মাতা পিতাকে এক আলাদা নজরে দেখে। ভারতের হিন্দু সংস্কৃতিকে দেখে হেঙ্গিকরণ এতটাই প্রভাবিত হন যে তিনি যোগ, সাধনা ইত্যাদি শিখতে শুরু করেছিলেন। একই সাথে উনি ব্রহ্মচারী হয়ে যান। ভারতে সারা জীবন কাটানোর জন্য উনি ভারতের নাগরিকত্ব এর আবেদন করেছিলেন। এখন উনি নাগরিকত্ব পত্র পেয়ে গেছেন এবং ভারতের নাগরিক পরিণত হয়েছেন।
]