প্রাক্তন কেন্দ্রীয় মন্ত্রী এবং কংগ্রেস সাংসদ শশী থারুর বুধবার সোশ্যাল মিডিয়ায় পণ্ডিত জওহরলাল নেহেরুর আরেকটি ছবি শেয়ার করেছেন। এই ছবিটি শেয়ার করে থারুর লিখেছেন যে আগের ছবিটি নিয়ে প্রচুর হাঙ্গামা হয়েছিল। তিনি লিখেছেন যে এই ছবিটি ১৯৪৯ সালে নেহেরুর মার্কিন যাত্রার একটি অথেনটিক ছবি। উইসকনসিন ইউনিভার্সিটিতে পণ্ডিত জওহরলাল নেহেরুর কথা শোনার জন্য ১৯৪৯ সালের নভেম্বর মাসে বিশাল পরিমানে জনতা জড়ো হয়েছিল।
এর পরে, অন্য একটি টুইটে শশী থারুর লিখেছেন যে জওহরলাল নেহরু হলেন একমাত্র ভারতীয় প্রধানমন্ত্রী, যাকে এয়ারপোর্টে রিসিভ করতে স্বয়ং মার্কিন রাষ্ট্রপতি নিজে গেছিলেন। এই ঘটনা দুবার ঘটেছে। প্রথমবার ছিল ১৯৪৯ সালে, যখন মার্কিন রাষ্ট্রপতি হ্যারি এস ট্রুমান নেহেরুকে গ্রহণ করতে এসেছিলেন এবং তারপরে জন এফ কেনেডি দ্বারা ১৯৬১ সালে।
আসলে, কংগ্রেসের প্রবীণ নেতা শশী থারুর ‘howdi modi’ প্রোগ্রাম এর সমালোচনা করতে চেয়েছিলেন। এরপর উনাকে সোশ্যাল মিডিয়ায় ট্রোল হয়। থারুর তার টুইটার হ্যান্ডলারে পণ্ডিত জওহরলাল নেহেরু এবং ইন্দিরা গান্ধীর একটি ছবি শেয়ার করেন এবং ক্যাপশনে লেখেন যে ফটোটি আমেরিকার। ছবি যে ভুয়ো তা নেটিজনরা বুঝতে পেরে যান। লোকজনের প্রতিক্রিয়া আসতে শুরু করে এবং তিনি ট্রোলড হন, এর পর থারুর এই বিষয় ব্যাখ্যা দিয়ে লেখেন যে সম্ভবত এই ছবিটি সোভিয়েত রাশিয়ার।
ট্রোলড হওয়ার কিছুক্ষণ পরে, থারুর স্পষ্টতা দিয়ে লিখেন যে, ‘আমাকে বলা হয়েছে যে এই ছবিটি আমেরিকা নয়, সোভিয়েত রাশিয়ার। যদি এটি সত্যিও হয় তবে আমরা উদ্যেশে এর উপর কোনো পার্থক্য পড়বে না। সত্যটি হল প্রাক্তন প্রধানমন্ত্রীরা বিদেশেও জনপ্রিয়তা উপভোগ করেছেন। এছাড়া তিনি লিখেছিলেন যে যখন প্রধানমন্ত্রী মোদীকে সম্মানিত করা হয়েছিল সেটি ভারতের প্রধানমন্ত্রীর সম্মান ছিল। তবে সোশ্যাল মিডিয়া প্রধানমন্ত্রী মোদীর HOWDI MODI অনুষ্ঠানকে নিয়ে সমালোচনা করতে গিয়ে নিজেই সমস্যায় পড়েন শশী থারুর।
থারুর লিখেছিলেন, আমেরিকান জনগণের অতি উৎসাহী ভিড় দেখুন,বিনা কোনো জনসম্পর্ক অভিযান, অনাবাসী ভারতীয়দের (NRI) ভিড় দেখুন। সোশ্যাল মিডিয়াতে বহু লোক এই ছবিটির দিকে থারুরের নজর দেওয়ায় যে এই ছবিটি নেহেরু এবং ইন্দিরা গান্ধীর সোভিয়েত রাশিয়া যাত্রার। নেহেরু ও ইন্দিরা গান্ধীর ছবি টুইট করেছেন থারুর। এতে তাদের লোকদের ভিড়ের মধ্যে একটি উন্মুক্ত গাড়ীতে হাত দেখতে দেখা যাচ্ছে। এছাড়া ছবিতে ইন্দিরা গান্ধীর নাম ‘ভারত গান্ধী’ লেখার কারণে লোকেরা তাকে আরো বেশি ট্রোল করেন।
Anandabazar
এর পরে, অন্য একটি টুইটে শশী থারুর লিখেছেন যে জওহরলাল নেহরু হলেন একমাত্র ভারতীয় প্রধানমন্ত্রী, যাকে এয়ারপোর্টে রিসিভ করতে স্বয়ং মার্কিন রাষ্ট্রপতি নিজে গেছিলেন। এই ঘটনা দুবার ঘটেছে। প্রথমবার ছিল ১৯৪৯ সালে, যখন মার্কিন রাষ্ট্রপতি হ্যারি এস ট্রুমান নেহেরুকে গ্রহণ করতে এসেছিলেন এবং তারপরে জন এফ কেনেডি দ্বারা ১৯৬১ সালে।
আসলে, কংগ্রেসের প্রবীণ নেতা শশী থারুর ‘howdi modi’ প্রোগ্রাম এর সমালোচনা করতে চেয়েছিলেন। এরপর উনাকে সোশ্যাল মিডিয়ায় ট্রোল হয়। থারুর তার টুইটার হ্যান্ডলারে পণ্ডিত জওহরলাল নেহেরু এবং ইন্দিরা গান্ধীর একটি ছবি শেয়ার করেন এবং ক্যাপশনে লেখেন যে ফটোটি আমেরিকার। ছবি যে ভুয়ো তা নেটিজনরা বুঝতে পেরে যান। লোকজনের প্রতিক্রিয়া আসতে শুরু করে এবং তিনি ট্রোলড হন, এর পর থারুর এই বিষয় ব্যাখ্যা দিয়ে লেখেন যে সম্ভবত এই ছবিটি সোভিয়েত রাশিয়ার।
ট্রোলড হওয়ার কিছুক্ষণ পরে, থারুর স্পষ্টতা দিয়ে লিখেন যে, ‘আমাকে বলা হয়েছে যে এই ছবিটি আমেরিকা নয়, সোভিয়েত রাশিয়ার। যদি এটি সত্যিও হয় তবে আমরা উদ্যেশে এর উপর কোনো পার্থক্য পড়বে না। সত্যটি হল প্রাক্তন প্রধানমন্ত্রীরা বিদেশেও জনপ্রিয়তা উপভোগ করেছেন। এছাড়া তিনি লিখেছিলেন যে যখন প্রধানমন্ত্রী মোদীকে সম্মানিত করা হয়েছিল সেটি ভারতের প্রধানমন্ত্রীর সম্মান ছিল। তবে সোশ্যাল মিডিয়া প্রধানমন্ত্রী মোদীর HOWDI MODI অনুষ্ঠানকে নিয়ে সমালোচনা করতে গিয়ে নিজেই সমস্যায় পড়েন শশী থারুর।
থারুর লিখেছিলেন, আমেরিকান জনগণের অতি উৎসাহী ভিড় দেখুন,বিনা কোনো জনসম্পর্ক অভিযান, অনাবাসী ভারতীয়দের (NRI) ভিড় দেখুন। সোশ্যাল মিডিয়াতে বহু লোক এই ছবিটির দিকে থারুরের নজর দেওয়ায় যে এই ছবিটি নেহেরু এবং ইন্দিরা গান্ধীর সোভিয়েত রাশিয়া যাত্রার। নেহেরু ও ইন্দিরা গান্ধীর ছবি টুইট করেছেন থারুর। এতে তাদের লোকদের ভিড়ের মধ্যে একটি উন্মুক্ত গাড়ীতে হাত দেখতে দেখা যাচ্ছে। এছাড়া ছবিতে ইন্দিরা গান্ধীর নাম ‘ভারত গান্ধী’ লেখার কারণে লোকেরা তাকে আরো বেশি ট্রোল করেন।
Anandabazar