এদিন পশ্চিম মেদিনীপুর জেলায় বিজেপির তরফ থেকে একটি জনসভার আয়োজন করা হয়েছিল। সেখানে মূল বক্তা হিসাবে উপস্থিত ছিলেন মাননীয় প্রধানমন্ত্রী শ্রী নরেন্দ্র মোদী মহাশয়। সেই জনসভায় প্রধানমন্ত্রী যখন ভাষন দিচ্ছিলেন ঠিক সেই সময় সেখানকার অস্থায়ী প্যান্ডেলের ছাদ ভেঙে পড়ে। সেই দুর্ঘটনার পড়েও প্রধানমন্ত্রী তার ভাষন বন্ধ করেন নি বলে দাবি বিরোধীদের। যদিও আসল সত্য এই যে মোদীজি ভাষণ কিছুমুহূর্তের জন্য বন্ধ করেন এবং আবার ভাষণ শুরু করেন।
এই ভাষন চালিয়ে যাওয়ার ঘটনাকে শাসক দলের ঘনিষ্ঠ কিছু সংবাদ মাধ্যম মোদীর অমানবিক আচরণ বলে দাবী করছে। অপর দিকে বিষেষজ্ঞরা মোদীজির এই ব্যাপারটিকে সমর্থন করছেন। তাদের দাবি প্রধানমন্ত্রী মোদীজি যে সময় ভাষন দিচ্ছিলেন তখন সেখানে লক্ষ লক্ষ লোক ছিল। সেখানে তিল ফেলার মত যায়গা ছিল না। উদ্যোক্তারা যতটা পরিমাণ আসা করেছিল ভিড় তার থেকে অনেক বেশি পরিমানে হয়ে গিয়েছিল। সেই ভিড়ের চাপ সহ্য করতে না পেরেই প্যান্ডেলের ছাদ ভেঙে যায় এবং অনেক লোক আহত হন। কিন্তু সেই সময় যদি সেই দুর্ঘটনার কথা মঞ্চ থেকে জানানো হত তাহলে তখন মাঠে হুড়োহুড়ি বেঁধে যেত তার ফলে বহু লোকের প্রান যেত পারত। তাই মোদীজি সেই সময় মঞ্চ থেকে কিছু না বলে তার ভাষন চালিয়ে যান। মোদীজি তার ভাষণকে খুবই বুদ্ধিমত্তার সাথে নিয়ন্ত্রণ করেন। আসলে প্যান্ডেল ভাঙার সাথে সাথে মোদীজি শান্তভাবে ভাঙা প্যান্ডেলের উপর চেপে পড়া ব্যাক্তিদের নামতে বলেন এবং NSG কামান্ডোদের ডেকে আহতদের সাহায্যের নির্দেশ দেন কিন্তু এই নির্দেশ তিনি মাইকের কাছে না দিয়ে কামান্ডের কানে দেন যাতে দূরে থাকা মানুষদের মধ্যে কোনো হৈচৈ শুরু হয়ে যায়। এরপর প্রধানমন্ত্রী তার ভাষণ চালিয়ে যান।
বিশেষজ্ঞরা মোদীজির ২০১৩ সালের পাটনা সভার কথা মনে করিয়ে বলেন যে সেই সময় মোদীজির সভা চলাকালীন সেখানে আত্মঘাতী বোমা বিস্ফোরন হয়েছিল তার ফলে ৬ জন বিজেপি সমর্থকের মৃত্যু হয়েছিল। আহত হয়েছিল প্রায় শতাধিক। কিন্তু সেই সময় মোদীজি মঞ্চ থেকে সকল জনগনকে শান্ত থাকার পরামর্শ দেন তার সুবুদ্ধির জন্যই সেই দিন বহু মানুষ পদপিষ্ট হয়ে মারা যাওয়ার হাত থেকে রক্ষা পায়।
একই ভাবে মোদীজি সোমবারের জনসভাতেও ঠিক একই ভাবে বিষয়টিকে নিয়ন্ত্রণের মধ্যে এনে মানুষের মধ্যে গুজব ছড়াকে আটকান এবং অনেক মানুষকে রক্ষা করেন। তাই বিশেষজ্ঞরা মোদীজির উপস্থিত বুদ্ধির প্রশংসা করেন।
#অগ্নিপুত্র
24 Ghanta
এই ভাষন চালিয়ে যাওয়ার ঘটনাকে শাসক দলের ঘনিষ্ঠ কিছু সংবাদ মাধ্যম মোদীর অমানবিক আচরণ বলে দাবী করছে। অপর দিকে বিষেষজ্ঞরা মোদীজির এই ব্যাপারটিকে সমর্থন করছেন। তাদের দাবি প্রধানমন্ত্রী মোদীজি যে সময় ভাষন দিচ্ছিলেন তখন সেখানে লক্ষ লক্ষ লোক ছিল। সেখানে তিল ফেলার মত যায়গা ছিল না। উদ্যোক্তারা যতটা পরিমাণ আসা করেছিল ভিড় তার থেকে অনেক বেশি পরিমানে হয়ে গিয়েছিল। সেই ভিড়ের চাপ সহ্য করতে না পেরেই প্যান্ডেলের ছাদ ভেঙে যায় এবং অনেক লোক আহত হন। কিন্তু সেই সময় যদি সেই দুর্ঘটনার কথা মঞ্চ থেকে জানানো হত তাহলে তখন মাঠে হুড়োহুড়ি বেঁধে যেত তার ফলে বহু লোকের প্রান যেত পারত। তাই মোদীজি সেই সময় মঞ্চ থেকে কিছু না বলে তার ভাষন চালিয়ে যান। মোদীজি তার ভাষণকে খুবই বুদ্ধিমত্তার সাথে নিয়ন্ত্রণ করেন। আসলে প্যান্ডেল ভাঙার সাথে সাথে মোদীজি শান্তভাবে ভাঙা প্যান্ডেলের উপর চেপে পড়া ব্যাক্তিদের নামতে বলেন এবং NSG কামান্ডোদের ডেকে আহতদের সাহায্যের নির্দেশ দেন কিন্তু এই নির্দেশ তিনি মাইকের কাছে না দিয়ে কামান্ডের কানে দেন যাতে দূরে থাকা মানুষদের মধ্যে কোনো হৈচৈ শুরু হয়ে যায়। এরপর প্রধানমন্ত্রী তার ভাষণ চালিয়ে যান।
বিশেষজ্ঞরা মোদীজির ২০১৩ সালের পাটনা সভার কথা মনে করিয়ে বলেন যে সেই সময় মোদীজির সভা চলাকালীন সেখানে আত্মঘাতী বোমা বিস্ফোরন হয়েছিল তার ফলে ৬ জন বিজেপি সমর্থকের মৃত্যু হয়েছিল। আহত হয়েছিল প্রায় শতাধিক। কিন্তু সেই সময় মোদীজি মঞ্চ থেকে সকল জনগনকে শান্ত থাকার পরামর্শ দেন তার সুবুদ্ধির জন্যই সেই দিন বহু মানুষ পদপিষ্ট হয়ে মারা যাওয়ার হাত থেকে রক্ষা পায়।
#অগ্নিপুত্র
24 Ghanta